ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের নবনির্বাচিত সভাপতি ও সেক্রেটারিকে মাসুদ সাঈদীর অভিনন্দন

ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের ২০২০ সেশনের নবনির্বাচিত
সভাপতি মু. হাছিবুল ইসলাম
সহ-সভাপতি মু. আব্দুল জলিল ও
সেক্রেটারী জেনারেল মু. নুরুল করীম আকরামকে
হৃদয় নিংড়ানো শুভেচ্ছা, অভিনন্দন জানালেন মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর মেজ ছেলে মাসুদ সাঈদী, তিনি তার ফেসবুক পেজে তাদের কে অভিনন্দন ও দোয় করেন।
এর আগে
ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের ২০২০ সেশনের সভাপতি মনোনীত হয়েছেন এম. হাছিবুল ইসলাম ও সেক্রেটারি পদে মনোনীত হয়েছেন নুরুল করীম আকরাম।
আজ (৪ ডিসেম্বর) সেগুনবাগিচাস্থ বিএমএ মিলনায়তনে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন-এর কেন্দ্রীয় সম্মেলন২০থেকে নতুন সভাপতি, সহসভাপতি সেক্রেটারির নাম ঘোষণা করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতি রেজাউল করীম।
এতে সভাপতিত্ব করেন শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন-এর সদ্য সাবেক সভাপতি শেখ ফজলুল করীম মারুফ।
আরো সংবাদ
‘উত্তম কুমারকে মাদরাসার সুপারের দায়িত্ব দিয়ে মুসলমানদের সাথে উপহাস করা হয়েছে’
রাজবাড়ী জেলার পাটকিয়াবাড়ী দাখিল মাদরাসায় হিন্দু সংগঠনের নেতা উত্তম কুমার গোস্বামীকে ভারাপ্ত সুপার হিসেবে নিয়োগ দিয়ে এদেশের সর্বস্থরের মুসলমানদের সাথে উপহাস করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম (মুফতী ওয়াক্কাস অংশ)-এর নেতৃবৃন্দ।
তারা বলেন, মাদরাসায় হিন্দু সুপার নিয়োগ দেওয়া ইসলামি শিক্ষা ও সভ্যতার জন্য শুধু অপমানজনকই নয় বরং মারাত্মক হুমকি। এই অযৌক্তিক নিয়োগের কারণে এদেশের মুসলিম তৌহিদী জনতা মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে। এটা কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। মন্দিরের তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে কোন আলেম, ইসলামি ব্যক্তিকে নিয়োগ দেওয়া যেমন হাস্যকর তেমনি মাদরাসার সুপার হিসেবে একজন হিন্দু নিয়োগ হাস্যকরই নয় বরং ভয়েরও কারণ। রাষ্ট্রের নানা পর্যায়ে গাপটি মেরে বসে থাকা একটি মহল বরাবরই এদেশের ইসলামি শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিনাশী ষড়যন্ত্র চালিয়ে আসছে। মাদরাসায় হিন্দু সুপার নিয়োগ এসব ষড়যন্ত্রেরই অংশ।
আজ (২৬ নভেম্বর) বিকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম (মুফতী ওয়াক্কাস অংশ) ঢাকা মহানগরীর উদ্যোগে রাজবাড়ী জেলার পাটকিয়াবাড়ী দাখিল মাদরাসায় হিন্দু সংগঠনের নেতা উত্তম কুমার গোস্বামীকে ভারাপ্ত সুপারের হিসেবে দায়িত্ব দেওয়ার প্রতিবাদে আয়োজিত মানবন্ধনে বক্তারা এসব কথা বলেন।
নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে উত্তম কুমারকে মাদরাসা সুপারের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ার জোর দাবী জানিয়ে বলেন, ৯০ ভাগ মুসলিম অধ্যুষ্যিত বাংলাদেশে একটি মাদরাসার সুপার হিসেবে একজন হিন্দুকে নিয়োগ দেওয়া দুঃখ জনক। শতাব্দীকাল ব্যাপী চলে আসা এদেশের ঐতিহ্যবাহী মাদরাসা শিক্ষার জন্য এরকম লজ্জাস্কর ঘটনা আরেকটি নেই।
নগর সভাপতি মাওলানা বেলায়াত হোসাইন আল ফিরোজীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মুফতি আতাউর রহমান খানের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত মানবন্ধে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গোলাম মহিউদ্দীন ইকরাম, মুফতি জাকির হোসাইন খান, মাওলানা ওয়ালী উল্লাহ আরমান, মুফতি রেজাউল করীম, যুবনেতা মুফতি রেদওয়ানুল বারী সিরাজী, তোফায়েল গাজালি, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সুহাইল আহমদ, নিজাম উদ্দীন আল আদনান, হাফেজ মুহাম্মদ প্রমুখ।